জিমেইল অ্যাকাউন্ট নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ৯টি টিপস
অঅ-অ+
ইন্টারনেট ব্যবহার করেন কিন্তু জিমেইলে অ্যাকাউন্ট নেই এমন মানুষ কমই আছেন। আবার জিমেইল ব্যবহারকারীদের মধ্যে বিশাল সংখ্যক জানেন না যে, এই ইমেইলে কতো কিছু লুকিয়ে আছে। যাদের গুগলে ইমেইল অ্যাকাউন্ট নেই তারা আজই এখানকার একজন সম্মানিত সাবস্ক্রাইবার হয়ে যান। আর যারা ইতিমধ্যে রেজিস্টার করেছেন তাদের জন্য এখানে ৯টি ফিচার নিয়ে টিপস দেওয়া হলো। নতুনরা বা পুরাতনের মধ্যে যারা জানেন না তাদের কাজে লাগবে এটি।
১. অ্যাটাচমেন্টস: ধরা যাক, আপনি মেসেজ বডিতে লিখেছেন যে, একটি ফাইল অ্যাটাচ করা হলো। কিন্তু ফাইলটি অ্যাটাচ না করেই 'সেন্ড' বোতামে চাপ দিয়ে ফেললেন। জিমেইল আপনাকে এই ভুল ধরিয়ে দিয়ে একটি মেসেজ দেখাবে। তাতে লিখা থাকবে, 'আপনি লিখেছেন যে অ্যাটাচ করা হয়েছে। কিন্তু তা করেননি। আপনি মেইলটি কি এভাবেই পাঠাতে চান?' কাজেই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেলেন আপনি।
২. স্টারস: গুরুত্ব অনুযায়ী মেইলগুলোকে চিহ্নিত করতে বিভিন্ন রঙের স্টার অর্থাৎ তারকা রয়েছে জিমেইলে। সাধারণভাবে হলুদ রঙের তারকা এখানে দেওয়া রয়েছে। তবে আপনি অন্য রঙ আনতে পারেন এখানে। এজন্য যা করতে হবে- গিয়ার বক্সে যান>সেটিংসে যান>স্টারস। এখান থেকে আপনি পছন্দের রঙ ঠিক করে নিন। ধরা যাক, লাল তারকা বেছে নেওয়া হলো। এবার ইনবক্সে গিয়ে একটি মেইল তারকা চিহ্নিত করুন। প্রথমবার হলুদ তারকা দেখালেও আবার ক্লিক করলে তা লাল হয়ে যাবে।
৩. একাধিক ইমেইল অ্যাড্রেসেস: আপনি ইমেইল অ্যাড্রেসের ভিন্ন ভার্সন চাইলে সামান্য কাজ করতে হবে। মূল অ্যাড্রেসটির পরিবর্তনে শুধু পছন্দমাফিক মাঝখানে ডট হিসেবে ফুলস্টপ চিহ্নটি বসিয়ে দিন। যেমন, abcde@gmail.com মূল ঠিকানা হলে নতুন ভার্সন বানাতে লিখুন ab.cde@gmail.com বা abc.de@gmail.com ইত্যাদি।
৪. টু-ডু লিস্ট: শুধুমাত্র ইমেইলের জন্য জিমেইলকে কেনো ব্যবহার করছেন? কাজের তালিকার জন্যেও ব্যবহার করুন। টাস্কে গিয়ে পপ আপ বোতাম দেখতে পাবেন। সেখানে টু-ডুর তালিকা তৈরি করুন। সময় অনুযায়ী জিমেইল আপনাকে মনে করিয়ে দেবে।
৫. কিবোর্ড শর্টকাট: সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিবোর্ড শর্টকাটগুলো দেওয়া হলো। বারবার ব্যবহার করলে এগুলো সেভ হয়ে যাবে।
Ctrl+Enter অর্থ সেন্ড মেসেজ
Ctrl+ অর্থ অ্যাডভান্স টু নেক্সট উইন্ডোজ
Ctrl+Shift+c অর্থ অ্যাড সিসি রেসিপেন্টস
Ctrl+Shift+b অর্থ অ্যাড বিসিসি রেসিপেন্টস
৬. অ্যাডভান্সড শর্টকাট: জিমেইল ব্যবহারকারীদের নিজের পছন্দমতো শর্টকাট তৈরির ব্যবস্থা রেখেছে। এর মাধ্যমে নতুন উইন্ডো খুলতে এবং কনভারসেশন বিনে পাঠানো যাবে। চালু করতে যা করবেন, ডান দিকে ওপরের গিয়ার বক্সে যান>সেটিংসে যান>কিবোর্ড শর্টকাটসে যান>কিবোর্ড শর্টকাট অন করুন>সেভ চেঞ্জেস। এখানেই নিজের পছন্দের শর্টকাট বানাতে পারবেন। সাধারণ কিছু দেখানো হলো।
c-নতুন মেসেজ লেখা
d-নতুন ট্যাবে মেসেজ লিখা
/-সার্চ বক্সে কার্সর নেওয়া
r-রিপ্লাই
#-কনভারসেশন বিনে পাঠানো
৭. একাধিক অ্যাকাউন্টের সংযুক্তি: আপনার একাধিক জিমেইল অ্যাকাউন্ট থাকতে পারে। ভয়ের কিছু নেই, সবকটিতেই আপনি একই সময়ে ঢুকতে পারবেন। এজন্য ডান দিকের ওপরে আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্টে ক্লিক করুন এবং অ্যাড অ্যাকাউন্ট সিলেক্ট করুন। এটা আপনাকে আলাদা ট্যাবে নিয়ে যাবে যেখান থেকে আপনি অন্য জিমেইলে ঢুকতে পারবেন। গুগল ক্রোম ব্যবহার করলে স্থায়ীভাবে এই ভিন্ন অ্যাকাউন্টটি সেভ হয়ে যাবে। আর অন্য কোনো ব্রাউজার ব্যবহার করলে প্রতিবারই কাজটি করতে হতে পারে।
৮. দ্রুত লোডিং: ইন্টারনেট সংযোগটি ধীর হলে আপনার গুগল অ্যাকাউন্টটি আসতে কয়েক মিনিট সময় লাগতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি গুগলের ব্যাসিক ভার্সনে ক্লিক করলে ইমেইল দ্রুত খুলবে। এটা করতে হলে স্ট্যান্ডার্ড জিমেইল ইউআরএলের সাথে শুধুমাত্র ?ui যোগ করুন। অর্থাৎ ইউআরএলটি হবে, https://mail.google.com/mail/?ui=html
৯. মেসেজ ব্যাকআপ করুন: আপনি গুরুত্বপূর্ণ মেসেজগুলো ব্যাকআপ করে রাখতে পারেন। এর সবচেয়ে সহজ উপায় হলো একটি ব্যাকআপ অ্যাকাউন্ট খুলে নেওয়া। আর মূল অ্যাকাউন্টের মেসেজগুলোকে এটাতে ফরওয়ার্ড করে দেওয়া। এজন্য সেটিংসে যান>ফরওয়ার্ডিং এন্ড পপ/আইএমএপি। এখানে 'ফরওয়ার্ড অ্যা কপি অব ইনকামিং মেইল টু' অংশে আপনার মূল অ্যাকাউন্টের ঠিকানা লিখে দিন, ব্যস কাজ
১. অ্যাটাচমেন্টস: ধরা যাক, আপনি মেসেজ বডিতে লিখেছেন যে, একটি ফাইল অ্যাটাচ করা হলো। কিন্তু ফাইলটি অ্যাটাচ না করেই 'সেন্ড' বোতামে চাপ দিয়ে ফেললেন। জিমেইল আপনাকে এই ভুল ধরিয়ে দিয়ে একটি মেসেজ দেখাবে। তাতে লিখা থাকবে, 'আপনি লিখেছেন যে অ্যাটাচ করা হয়েছে। কিন্তু তা করেননি। আপনি মেইলটি কি এভাবেই পাঠাতে চান?' কাজেই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেলেন আপনি।
২. স্টারস: গুরুত্ব অনুযায়ী মেইলগুলোকে চিহ্নিত করতে বিভিন্ন রঙের স্টার অর্থাৎ তারকা রয়েছে জিমেইলে। সাধারণভাবে হলুদ রঙের তারকা এখানে দেওয়া রয়েছে। তবে আপনি অন্য রঙ আনতে পারেন এখানে। এজন্য যা করতে হবে- গিয়ার বক্সে যান>সেটিংসে যান>স্টারস। এখান থেকে আপনি পছন্দের রঙ ঠিক করে নিন। ধরা যাক, লাল তারকা বেছে নেওয়া হলো। এবার ইনবক্সে গিয়ে একটি মেইল তারকা চিহ্নিত করুন। প্রথমবার হলুদ তারকা দেখালেও আবার ক্লিক করলে তা লাল হয়ে যাবে।
৩. একাধিক ইমেইল অ্যাড্রেসেস: আপনি ইমেইল অ্যাড্রেসের ভিন্ন ভার্সন চাইলে সামান্য কাজ করতে হবে। মূল অ্যাড্রেসটির পরিবর্তনে শুধু পছন্দমাফিক মাঝখানে ডট হিসেবে ফুলস্টপ চিহ্নটি বসিয়ে দিন। যেমন, abcde@gmail.com মূল ঠিকানা হলে নতুন ভার্সন বানাতে লিখুন ab.cde@gmail.com বা abc.de@gmail.com ইত্যাদি।
৪. টু-ডু লিস্ট: শুধুমাত্র ইমেইলের জন্য জিমেইলকে কেনো ব্যবহার করছেন? কাজের তালিকার জন্যেও ব্যবহার করুন। টাস্কে গিয়ে পপ আপ বোতাম দেখতে পাবেন। সেখানে টু-ডুর তালিকা তৈরি করুন। সময় অনুযায়ী জিমেইল আপনাকে মনে করিয়ে দেবে।
৫. কিবোর্ড শর্টকাট: সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিবোর্ড শর্টকাটগুলো দেওয়া হলো। বারবার ব্যবহার করলে এগুলো সেভ হয়ে যাবে।
Ctrl+Enter অর্থ সেন্ড মেসেজ
Ctrl+ অর্থ অ্যাডভান্স টু নেক্সট উইন্ডোজ
Ctrl+Shift+c অর্থ অ্যাড সিসি রেসিপেন্টস
Ctrl+Shift+b অর্থ অ্যাড বিসিসি রেসিপেন্টস
৬. অ্যাডভান্সড শর্টকাট: জিমেইল ব্যবহারকারীদের নিজের পছন্দমতো শর্টকাট তৈরির ব্যবস্থা রেখেছে। এর মাধ্যমে নতুন উইন্ডো খুলতে এবং কনভারসেশন বিনে পাঠানো যাবে। চালু করতে যা করবেন, ডান দিকে ওপরের গিয়ার বক্সে যান>সেটিংসে যান>কিবোর্ড শর্টকাটসে যান>কিবোর্ড শর্টকাট অন করুন>সেভ চেঞ্জেস। এখানেই নিজের পছন্দের শর্টকাট বানাতে পারবেন। সাধারণ কিছু দেখানো হলো।
c-নতুন মেসেজ লেখা
d-নতুন ট্যাবে মেসেজ লিখা
/-সার্চ বক্সে কার্সর নেওয়া
r-রিপ্লাই
#-কনভারসেশন বিনে পাঠানো
৭. একাধিক অ্যাকাউন্টের সংযুক্তি: আপনার একাধিক জিমেইল অ্যাকাউন্ট থাকতে পারে। ভয়ের কিছু নেই, সবকটিতেই আপনি একই সময়ে ঢুকতে পারবেন। এজন্য ডান দিকের ওপরে আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্টে ক্লিক করুন এবং অ্যাড অ্যাকাউন্ট সিলেক্ট করুন। এটা আপনাকে আলাদা ট্যাবে নিয়ে যাবে যেখান থেকে আপনি অন্য জিমেইলে ঢুকতে পারবেন। গুগল ক্রোম ব্যবহার করলে স্থায়ীভাবে এই ভিন্ন অ্যাকাউন্টটি সেভ হয়ে যাবে। আর অন্য কোনো ব্রাউজার ব্যবহার করলে প্রতিবারই কাজটি করতে হতে পারে।
৮. দ্রুত লোডিং: ইন্টারনেট সংযোগটি ধীর হলে আপনার গুগল অ্যাকাউন্টটি আসতে কয়েক মিনিট সময় লাগতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি গুগলের ব্যাসিক ভার্সনে ক্লিক করলে ইমেইল দ্রুত খুলবে। এটা করতে হলে স্ট্যান্ডার্ড জিমেইল ইউআরএলের সাথে শুধুমাত্র ?ui যোগ করুন। অর্থাৎ ইউআরএলটি হবে, https://mail.google.com/mail/?ui=html
৯. মেসেজ ব্যাকআপ করুন: আপনি গুরুত্বপূর্ণ মেসেজগুলো ব্যাকআপ করে রাখতে পারেন। এর সবচেয়ে সহজ উপায় হলো একটি ব্যাকআপ অ্যাকাউন্ট খুলে নেওয়া। আর মূল অ্যাকাউন্টের মেসেজগুলোকে এটাতে ফরওয়ার্ড করে দেওয়া। এজন্য সেটিংসে যান>ফরওয়ার্ডিং এন্ড পপ/আইএমএপি। এখানে 'ফরওয়ার্ড অ্যা কপি অব ইনকামিং মেইল টু' অংশে আপনার মূল অ্যাকাউন্টের ঠিকানা লিখে দিন, ব্যস কাজ
0 comments:
Post a Comment