Translate

অনলাইন আয় সম্পর্কে জানব বেকারত্ব দুর করব

গুগলে অনলাইন আয়ের সকল তথ্য ফ্রিতে পাওয়া যায়, তাই অনলাইন আয়ের সকল ট্রেনিং আপনি ইন্টারনেট থেকে ফ্রি শিখতে পারেন।Odesk, Elance এ প্রোফাইল ১০০% বা সামান্য ফিতে Test পাশে সহায়তা দিই

আউট সোর্সিং এর মাধ্যমে দেশের সমৃদ্ধি আনব

অতিরিক্ত জনসংখ্যা এখন আর কোন অভিশাপ নয়, সঠিক ব্যবহারে এ জনসম্পদ দক্ষ মানবশক্তিতে রূপান্তরের মাধ্যমে দেশকে মধ্য আয় থেকে উচ্চ আয়ের দেশে রূপান্তর করতে পারে।

আধুনিক যুগে বেকারত্ব লজ্জার ব্যাপার

বেকারত্বকে না বলি ! আপনার যদি একটি পিসি ও ইন্টারনেট লাইন থাকে, আর পিসি সর্ম্পকে ধারনা থাকে, তবে সামান্য ট্রেনিং নিয়ে আপনি নিজকে প্রস্তুুত করে আয় শুরু করতে পারেন।

বেকারত্ব দুরীকরনে অনলাইন আয়ের বিকল্প নাই

সময় এসেছে অজানা ওয়েব দুনিয়া জানার ও বুঝায়, ফেসবুক বা্ ইউটিউবে সময় অপচয় না করে সোস্যাল সাইট গুলির সাফল্য নিজের ঘরে তুলি ।সময় অপব্যয় নয় মিতব্যায়িরা কাঙ্খিত সাফল্য পেতে পারে।

শিক্ষার শেষ নাই, তাই, জানার চেষ্টা আসলেই কি বৃথা

যদি অনলাইন আয়ে আগ্রহী তাহলে SEO, Date Entry বা Graphics etc জানুন, প্রয়োজনে নামেমাত্র সামান্য ফিতে আমাদের সহযোগীতা/টিউটোরিয়াল / ভিডিও টিউটোরিয়াল সহায়তা নিতে যোগাযোগ করুন।

Wednesday, October 2, 2013

শিশুদের সিজনাল ভাইরাস জ্বর

সিজনাল ভাইরাস জ্বর

ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টাতে কমবেশি সবাই ভাইরাস সংক্রমণের শিকার হয়ে সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত হয়, তাই এটাকে সিজনাল ফিভারও বলা হয়। যে কোনও বয়সের যে কারও এ ভাইরাস জ্বর হতে পারে।

 কী করবেন?

দিনে বেশ কয়েকবার কুসুম গরম পানি দিয়ে সারা শরীর স্পঞ্জ করতে হবে। শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অবস্থায় আসার আগ পর্যন্ত প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ সেবন করতে হবে। ভাইরাস জ্বরে অ্যান্টিবায়োটিক কোনও কাজে আসে না। কাজেই রেজিস্টার্ড চিকিত্সকের পরামর্শ ব্যতীত অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা উচিত হবে না।

 প্রতিরোধের উপায়
ভাইরাস জ্বর প্রতিরোধ করাটা একটু কঠিন, কারণ একবার বিস্তার লাভ করলে এর জীবাণু খুব দ্রুত ছড়ায়। ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপের বেশ কয়েকটি ভাইরাস এই রোগের জন্য দায়ী। তাই ধুলাবালি থেকে দূরে থাকুন, মাস্ক ব্যবহার করুন। সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত কারও সংস্পর্শে এলে কমপক্ষে হাতখানেক দূরত্ব বজায় রাখুন।
সূত্র-  দৈ আমাদের সময়।

বিষ-মাখা খাবার থেকে রক্ষা পেতে করনীয়

বিষ-মাখা খাবার থেকে রক্ষা পেতে


একটু খানি সচেতনতা আমাদের অনেক দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করতে পারে।
ফরমালিন ও কার্বাইড নীরব জীবন-ঘাতক। এই বিষয়গুলো হূিপণ্ড, লিভার, পাকস্থলী, কিডনি, অন্ত্রনালি, অস্থিমজ্জাসহ দেহের সব অঙ্গের ভয়ানক ক্ষতি করে। নিয়মিত এই বিষ গ্রহণে হূিপণ্ডে হূদরোগ, লিভার ক্যান্সার, কিডনি বিকল, গ্যাস্ট্রিক আলসার, পাকস্থলীর ক্যান্সার, রক্ত ক্যান্সারের মতো জীবননাশক রোগ সৃষ্টি হতে পারে। অসুস্থ রোগী, গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য এটি আরও ভয়ানক। গর্ভবতী মা এগুলো গ্রহণ করার ফলে নবজাতক অস্বাভাবিক দেহ-অঙ্গ নিয়ে জন্মাতে পারে। তাই বিষ-মাখা খাবার থেকে রক্ষা পেতে সবজি রান্না করার আগে ১০-১৫ মিনিট লবণ মেশানো গরম পানিতে ডুবিয়ে রাখতে হবে। মাছ ১ ঘণ্টা পানিতে ডুবিয়ে রাখলে ৬০-৭০% ফরমালিনমুক্ত হয় আর ভিনেগার ও পানির মিশ্রণে ১৫-২০ মিনিট ডুবিয়ে রাখলে ১০০% ফরমালিনমুক্ত হয়। যে কোনও ফল ১ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। লিচুর রঙ কাচা অবস্থায় সবুজ, পাকা অবস্থায় ইটের মতো লাল। রাসায়নিক স্প্রে করলে লিচু ম্যাজেন্ডা রঙ ধারণ করে, দেখতে খুব সুন্দর লাগে। আশপাশে মাছি থাকা সত্ত্বেও যদি খাবারে না বসে, তাহলে বুঝতে হবে ওই খাবারে বিষ মেশানো আছে। আমরা একটু সচেতন হলে বিষ-মাখা খাবার থেকে অনেকটা রক্ষা পেতে পারি।
সূত্র - দৈনিক আমাদের সময়